• মহানগর

    গবেষণা-উদ্ভাবন দেশ ও মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে

      প্রতিনিধি ২৭ এপ্রিল ২০২৪ , ৭:৪৭:১৫ প্রিন্ট সংস্করণ

    চট্টবাণী: বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন, স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের সুতিকাগার হবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। তাই গবেষণার মাধ্যমে প্রযুক্তি নির্ভর একটি স্মার্ট বাংলাদেশ সৃষ্টি করা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম কাজ।




    শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনোভেশন শোকেসিং-২০২৪ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে র‍্যাংকিংকে স্থান করে নেওয়ার পাশাপাশি গবেষণা ও উদ্ভাবনকে দেশের মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে।
    পাশাপাশি এ উদ্ভাবনকে ইন্ডাস্ট্রি ও ব্যবসা বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হবে।




    অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সিভাসু’র উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম লুৎফুল আহসান। ই-গভর্ন্যান্স ও ইনোভেশন কমিটির ফোকাল পয়েন্ট অধ্যাপক ড. মো. কবিরুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সিভাসু’র ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. কামাল ও এপিএ (বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি)-এর ফোকাল পয়েন্ট অধ্যাপক ড. গউজ মিয়া।

    পরে অনুষ্ঠানে ইনোভেশন শোকেসিং-২০২৪ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন।




    এর আগে সকাল ৯ টায় প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স রুমে ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন পরিকল্পনা ২০২৩-২০২৪ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে এ কর্মশালায় রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অতিরিক্ত পরিচালক শাহীন সিরাজ, সিস্টেম এনালিস্ট ও ইনোভেশন ফোকাল পয়েন্ট দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র দাস ও সহকারী সচিব ও বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট প্রবীর চন্দ্র দাস।

    কর্মশালা শেষে নির্দিষ্ট বিচারক প্যানেল ইনোভেশন শোকেসিং-২০২৪ পরিদর্শন ও মূল্যায়ন করেন। প্রতিযোগিতায় মোট ১০টি ইনোভেশন প্রজেক্ট প্রদর্শন করা হয়।




    আরও খবর 25

    Sponsered content