• মহানগর

    এপাড় ওপাড় দুপাড়ে আলো জ্বালানোর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কেটলী মার্কায় ভোট চাই: আবদুচ ছালাম

      প্রতিনিধি ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ , ১০:৩৩:৪২ প্রিন্ট সংস্করণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম-৮ চান্দগাঁও-পাঁচলাইশ-বোয়ালখালী আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম এর সমর্থনে বোয়ালখালীস্থ আদার কমিউনিটি সেন্টারে বোয়ালখালী পৌরসভা আওয়ামী লীগের উদ্যাগে সর্বস্তরের জনসাধারণের সাথে মতবিনিময় সভা আজ বিকালে অনুষ্ঠিত হয়।




    সভায় কেটলি প্রতীকের প্রার্থী সিডিএ’র সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বলেন, সন্ধ্যা নামলেই এপাড়ের মানুষ অন্ধকারে ওপাড়ের আলোর ঝলকানি দেখতে পায়। আমি এপাড় ওপাড় দুপাড়ে আলো জ্বালাতে চাই। পায়ে হেঁটে ১০-১৫মিনিটের পথ কালুরঘাট সেতুর এপাড় থেকে ওপাড়। সেতুটি একমূখী ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় এই কয়েক মিনিটের সেতু পার হতে বোয়ালখালীর মানুষকে ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে অপেক্ষা করতে হয়। প্রয়াত মাইনুদ্দিন খান বাদল ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের আমৃত্যু সভাপতি আমার মামা প্রয়াত মোসলেম উদ্দিন আহমদও কালুরঘাট সেতু করার অনেক চেষ্টা করেছিলেন।




    মহান আল্লাহ নিধারণ করে রেখেছেন কার হাতে কালুরঘাট সেতু হবে। আপনারা যদি আমাকে সুযোগ করে দেন তাহলে আমি কালুরঘাট সেতুকে বহুমূখীকরণ করে নতুনভাবে তৈরীর বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দিয়ে দুপাড়ের মানুষের দূরত্ব ঘোছাতে চাই। এই সেতু বাস্তবায়ন হলে বোয়ালখালী উপজেলা স্বয়ং শহরে উপনীত হবে। বান্দরবানের মানুষও বোয়ালখালী উপশহরের সুবিধা ভোগ করতে পারবে। বোয়ালখালী হয়ে উদালবুনিয়া সড়ক হলে শহর থেকে বান্দরবানের দুরত্ব কমবে ২৫কিলোমিটার। এপাড়ের মানুষকে আর ওপাড়ে গিয়ে বসবাস করতে হবেনা। এখান থেকে সহজেই শহরে যাতায়াত করতে পারবে। তাছাড়া এখানেই নদীর পাড় ধরে গড়ে ওঠবে ভারী শিল্প কারখানা। পাহাড় ও সবুজ সমতলকে ঘিরে গড়ে ওঠবে এগ্রো বেইজ শিল্প। লাখো মানুষের কর্মসংস্থান হবে এপাড়েই। আমার স্বপ্ন এপাড় ওপাড় দুপাড়ে শহর হবে। এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আপনাদের দোয়া ও কেটলী মার্কায় মূল্যবান ভোট চাই।




    শফিউল আলমের সভাপতিত্বে ও এস এম বোরহান উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন আবছার উদ্দিন সেলিম, আহমদ হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা এস এম নুরুল ইসলাম, কমান্ডার আবুল বশর, এম. এ ঈছা, রফিক তালুকদার, রেজাউল করিম বাবুল, প্রফেসর মহসিন, মেজবাহ উদ্দিন, মো. জাকারিয়া, সাইদুর রহমান খোকা, ইকবাল হোসেন তালুকদার, মিজানুর রহমান সেলিম, মনছুর আলম বাবলা, নজরুল ইসলাম সোহেল, শফিকুল ইসলাম, মোয়াজ্জেম হোসেন, বখতিয়ার মিন্টু, কুতুব উদ্দিন আল আজাদ, লোকমান সিদ্দিকী বাহাদুর, দিদার চেয়ারম্যান, সেলিম উদ্দিন, রিদুয়ানুল হক টিপু, মনজুর মোরশেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা লালু মিয়া, মামুনুর রশিদ মামুন, জি এস. হাসান, মুক্তিযোদ্ধা মাহাবুব, আবু সাদাত সায়েম, আবুল বশর মোস্তাক, নয়ন উদ্দিন, নঈম উদ্দিন, জাবেদ হোসেন, শেখ আনোয়ার, আরাফাত হোসেন তারেক, আরিফ হোসেন প্রমুখ। সভাশেষে রাতে মুরাদপুর এলুমিনিয়াম গলি, চান্দগাঁও বাহির সিগন্যাল এলাকায় গণসংযোগ করেন।