প্রতিনিধি ৮ মার্চ ২০২৩ , ১০:৪৬:৪৩ প্রিন্ট সংস্করণ
চট্টবাণী: ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বিকাল ৩টায় নগরীর ৩৪ নম্বর পাথরঘাটা ওয়ার্ড ফিশারীঘাটে পুরাতন মাছ বাজার চত্বরে যুবলীগ নেতা দেবাশীষ পাল দেবুর উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ২০০ অসহায় দুস্থ শ্রমজীবী মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
যুবলীগ নেতা মারুফ আহমেদের সভাপতিত্বে ও অপু দাশের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক জালাল উদ্দিন ইকবাল, ৩৪ নম্বর পাথরঘাটা ওয়ার্ড কাউন্সিলর পুলক খাস্তগীর, মহানগর মৎস্য আড়তদার সমিতির সভাপতি শামসুল হক, মহানগর যুবলীগ নেতা আনিফুর রহমান লিটু, সুফিউর রহমান টিপু, নুরনবী পারভেজ, আবদুল মতিন, রায়হান নেওয়াজ সজীব, মো. ইমতায়াজ বাবলা, এস এম রাশেদ চৌধুরী, হরিলাল দাশ, প্রদীপ দাশ, অধির দাশ, ফরহাদ আব্দুল্লাহ্, মো. ইসমাঈল, নুরুল ইসলাম রাসেল, সাজ্জাদ আলী জুয়েল, মারুফুল ইসলাম মারুফ, মো. সাজিবুল ইসলাম সজিব, রমজান আলী, মোস্তফা মামুন ভূঁইয়া, তানভীর হাসান, ওয়াহেদ রুবেল, মো. রাশেদ, মো. শহীদুল্লাহ শহীদ, মো. শোয়েব, মাকসুদুর রহমান, মো. আরাফাত, মো. মাসুম, নুর শরীফ রকি, নাজমুল হক নোমান, আকবর জুয়েল, সৈয়দ সুলতান ফাহিম, আবিদ হাসান, ইফতেখার উদ্দিন ইফতি, হারুনুর রশীদ সামিউল, সৌরেন বড়ুয়া রিও, প্রান্তি ভট্টাচার্য, পলাশ চক্রবর্তী, মাইনুল হাসান সোহান, সুমন দাশ, আব্দুল শুক্কুর, নজরুল ইসলাম টিপু, মো. আকিল, মামুন হোসেন আবির, শহীদুল আলম শহীদ, সজীব কান্তি দাশ, মো. ইয়ামিন, ডিবলু দাশ, আব্দুল্লাহ্ আল হাসান ইফতি, টারজান, সাগর, ফারুক, আসিফ, রবি, রাকিব, শাকিল, সানি, দ্বীপ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জালাল উদ্দীন ইকবাল বলেন, বাঙালির কৃষ্টি ও সংস্কৃতি সমুন্নত রেখে গেরিলা যুদ্ধের মাধ্যমে কিভাবে দেশ স্বাধীন করতে হবে বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে এ পথ বাতলে দিয়েছিলেন। বাঙালি জাতির মুক্তির পথ স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন অনন্তকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে।
এ ভাষণ আমাদের মুক্তির মন্ত্র, সংগ্রামের চেতনা, আত্মত্যাগের প্রেরণা। এসময় দেবাশীষ পাল দেবু বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। কোনো ধরনের আপোসের পথে না গিয়ে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ৩০ লাখ মানুষ জীবন উৎসর্গ করে। যা বিশ্ব ইতিহাসে নজীরবিহীন। শ্রেষ্ঠ ভাষণের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, নেতৃত্বের সর্বোচ্চ দেশাত্মবোধ, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে স্থির এবং লক্ষ্য অর্জনে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের মূল লক্ষ্য ছিল পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণ ও নিয়ন্ত্রণ থেকে বাঙালির জাতীয় মুক্তি।