চট্টবাণী: পতেঙ্গায় কর্ণফুলী নদীর ১৫ নম্বর ঘাটে ফিশিং বোটে ইঞ্জিন বিস্ফোরণের ঘটনায় নিখোঁজ জেলে আব্দুল জলিলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার (৩০ মার্চ) সকালে কর্ণফুলী নদীর ওয়াটার বাস টার্মিনালের পূর্ব পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আব্দুল জলিল মহেশখালী পৌরসভার ঘোনার পাড়া এলাকার আব্দুল গফুরের ছেলে। তিনি একই এলাকার হাবিবুর রহমানের পুত্র শামসুল আলম প্রকাশ মনিয়া ও বাদশা মাঝির পুত্র আনছারুল করিমের মালিকানাধীন ফিশিং বোটের শ্রমিক ছিলেন।
পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ কবিরুল ইসলাম বলেন, আব্দুল জলিল নামে এক জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার পতেঙ্গায় ওই বোটে ইঞ্জিন বিস্ফোরণে ৪ জন দগ্ধ হয়। তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলেও নিখোঁজ ছিলেন আব্দুল জলিল। শনিবার সকালে তার মরদেহ পাওয়া যায় কর্ণফুলীতে।