নিজস্ব প্রতিবেদক: ফুটপাত রক্ষায় অনড় অবস্থানের কথা জানিয়ে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, অবৈধভাবে ফুটপাত দখলকারীদের জনস্বার্থে উচ্ছেদ করেছি৷ অবৈধভাবে রাস্তা দখলের জন্য চাপ তৈরি করতে একটি মহল আন্দোলনের হুমকি দিচ্ছে৷ কার আন্দোলন? কীসের আন্দোলন? জনগণের ফুটপাত দখল করার অধিকার ওদের কে দিয়েছে? যত আন্দোলনই করেন না কেন আমি ফুটপাতে অবৈধভাবে বসতে দেব না৷
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কোর্ট বিল্ডিংয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে কোভিড-১৯ রিকভারি প্রজেক্টের আওতায় প্রথম পর্যায়ে ৬৬ কিমি সড়কে এলইডি বাতি স্থাপন কাজের উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র বলেন, আমি পুরো নগরকে আলোকায়নের উদ্যোগ নিয়েছি।
প্রাথমিকভাবে আজ ৬৬ কিলোমিটার সড়কে এলইডি বাতি স্থাপনের কাজ শুরু হলো। পর্যায়ক্রমে পুরো নগর আলোকায়ন করা হবে৷ এ ছাড়া আলোকায়নে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে নান্দনিকতায়ও৷ প্রজাপতি ও নৌকার আদলে বাতি দিয়ে শহরের রাতের সৌন্দর্যে ভিন্ন মাত্রা যোগ করা হচ্ছে৷
কিছু কিছু এলাকায় তার চুরির কারণে নগরবাসী কষ্ট পাচ্ছে৷ চুরি ঠেকাতে নগরবাসীর সহযোগিতা চাই৷ নগরের ঝুলন্ত তারের জঞ্জাল সরাব৷ লালখানবাজারে ইতোমধ্যে ঝুলন্ত তার মাটির নিচে নিয়ে গেছি৷ দেড় বছরের মধ্যে নগরের সব তার মাটির নিচে নেওয়া আমাদের লক্ষ্য৷
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম জেলার পিপি শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী, আবদুস সালাম মাসুম, নূর মোস্তফা টিনু, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, চসিকের বিদ্যুৎ উপবিভাগের প্রধান তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ প্রমুখ।