নুরুল আবছার নূরী: ফটিকছড়ি মাইজভান্ড দরবারে আনজুমান-এ-মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারী কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যবস্থাপনায় আজ ১১ রবিউস সানি মোতাবেক (২৭ অক্টোবর) শুক্রবার বাদে আসর থেকে নানা কর্মসুচির মাধ্যমে শাহানশাহে বাগদাদ, পীরানেপীর দস্তগীর, গাউসুল আজম শায়খ সৈয়দ আবদুল কাদের জিলানী (ক.)'র ফাতেহা-ই ইয়াজদাহুম দরবারে গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী, গাউসিয়া আহমদিয়া মনজিলে অনুষ্ঠিত হয়েছে৷
এতে সভাপতিত্ব করেন, আ'লে রাসুল (দ.), আ'লে গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী,জাঁ-নশীনে অছিয়ে গাউসুল আজম, হজরত আলহাজ্ব শাহসুফি সৈয়দ সহিদুল হক মাইজভাণ্ডারী।
বিশেষ মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাহজাদা সৈয়দ আহমদ নাভিদ হাসান মাইজভাণ্ডারী (ম.)।
উপস্থিত ছিলেন আনজুমান-এ-মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারী কেন্দ্রীয় কমিটি, দায়রা শাখার খাদেমবৃন্দ ।
এসময় স্থানীয় কিছুসংখ্যক দায়রা ও শাখা গত ২৯ আশ্বিন ১৪৩০ গঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির ট্রাস্টি বোর্ডে চেয়ারম্যান ও কার্যকরী কমিটির সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ আহমদ নাভিদ হাসান মাইজভাণ্ডারী (ম.)কে ফুলেল শুভেচছা জানান।
সভাপতির বক্তব্য শাহসুফি সৈয়দ সহিদুল হক মাইজভাণ্ডারী (ম.) বলেন, গাউছে পাক শাহানশাহে বাগদাদ যে উসুলের উপর তরিকার প্রতিষ্ঠা করে তরিকত সমৃদ্ধ করেন, সে উসুলের নির্জাস সর্ববেষ্টনকারী তরিকা হিসেবে মাইজভাণ্ডারী তরিকার উদ্ভব বিকাশ বিশেষত্বে অনুগ্রহ দয়া হাসিল করা পাথেয়। তিনি ফিলিস্তিনের মুসলিম অসহায় মজলুম, তাদের পাশে মুসলিম নেতৃত্ববৃন্দ এগিয়ে আশার আহ্বান জানাচ্ছি ।
মাহাফিলে দেশ,জাতি ও নির্যাতিত এবং নিহত ফিলিস্তিনীর জন্য দোয়া মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।