চট্টবাণী : চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেছেন, সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের এ ধরনের মানবকল্যাণমূলক কর্মকান্ড আমাদের সমাজ ও জাতিকে আরো সমৃদ্ধ করবে এবং দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরিতে সহায়তা করবে বলে আমার বিশ্বাস। সরকারের ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ট্রাস্টের এই বহুমাত্রিক কর্মকান্ড অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা করেন।
এছাড়াও দক্ষ জনবল সৃষ্টিতে মাদরাসায় পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার উপর গুরত্বারোপ করেন।
সোমবার (১২ জুন) জেলা প্রশাসন মিলনায়তনে শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট-এর উদ্যোগে বিভিন্ন খাতে আর্থিক সহায়তা প্রাপ্তদের মাঝে চেক প্রদান অনুষ্ঠান প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মীর মো. তরিকুল আলমের সঞ্চালনায় ও এস জেড এইচ এম ট্রাস্টের সচিব অধ্যাপক এ ওয়াই এমডি জাফর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রাকিব হাসান এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন সিডিএ বোর্ড সদস্য অ্যাডভোকেট জিনাত সোহানা চৌধুরী, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ সদস্য আলী আবরাহা দুলাল, উম্মুল আশেকীন মুনাওয়ারা বেগম এতিমখানা ও হেফযখানা পরিচালনা পর্ষদের কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ শওকত হোসাইন। আরও উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টের প্রশাসনিক ও সমন্বয় কর্মকর্তা তানভীর হোসাইন।
অনুষ্ঠানে ট্রাস্টের পক্ষ হতে ১টি মসজিদ পুনঃনির্মাণ, ২২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন খাতে ১৩ ব্যক্তিকে মোট ১৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।