চট্টবাণী: নগরের বাসা-বাড়ির চুলার লাইনে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়েছে। এতে গ্যাস সংকটে থাকা বাসা বাড়িতে ফিরেছে স্বস্তি।
সোমবার (১৫ মে) দুপুরের পর থেকে নগরের বিভিন্ন এলাকায় লাইনের গ্যাসের দেখা মিলে। প্রথমে গ্যাসের চাপ কম থাকলেও পরে তা ক্রমশ বাড়তে থাকে।
নগরের হামজারবাগ এলাকার বাসিন্দা জসিম উদ্দিন জানান, শনিবার থেকে লাইনে গ্যাস নেই। খুব দুর্ভোগে পোহাতে হয়। অবশেষে সোমবার দুপুর থেকে গ্যাস আসে। কিন্তু প্রথম দিকে চাপ কম ছিল। দুপুরের পর থেকে স্বাভাবিক হয়েছে।
বাকলিয়া এলাকার বাসিন্দা রাসেল জানান, সকাল থেকে লাইনে গ্যাস পেয়েছি, তবে চাপ কম ছিল। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাপ বেড়েছে। গত দুই দিন রেস্টুরেন্ট থেকে কিনে খাবার খেতে হয়েছে। রেস্টুরেন্টে চাপ থাকায় টাকা বেশি খরচ হলেও খাবারের মান ছিল নিম্ন মানের। লাইনে গ্যাস আসায় স্বস্তি ফিরেছে।
বহদ্দারহাটের নিজাম উদ্দিন জানান, গ্যাস না থাকায় গতকাল রাইস কুকার কিনেছি। কিন্তু গ্যাসের চুলোয় রান্নার যে স্বাচ্ছন্দ্য সেটাতো রাইস কুকারে মিলবে না। গ্যাস লাইন স্বাভাবিক হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে।
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানীর গণসংযোগ কর্মকর্তা কুতুব উদ্দীন বলেন, গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। খুব দ্রুত গ্যাসের প্রেশারও বাড়বে।